রদ্দুল মুহতার ২/৪১৫-৪১৬; ফাতাওয়া খানিয়া ১/২০৪; হিদায়া ১/২২০Sharable Link
রদ্দুল মুহতার ১/৬১৭, ৬/৪১৫; আলমাজমূ’ ৪/৪৬৯; ফাতহুল বারী ১১/১৯-২১Sharable Link
মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বা হাদীস : ২৫৩৭-২৫৩৭; শরহুল মুনইয়াহ পৃ. ৩০৫; আদ্দুররুল মুখতার ২/৬০; ফাতহুল কাদীর ১/৪২০; মাজমাউল আনহুর ১/২১২; হাশিয়া তাহতাবী আলাল মারাকী পৃ. ২৪৭; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১২০Sharable Link
জামে তিরমিযী ১/১৫; বাদায়েউস সানায়ে ১/৮৩; আলবাহরুর রায়েক ১/১৮২; আদ্দুররুল মুখতার ১/২৬৯; আলমুহীতুল বুরহানী ১/৩৪৩-৩৪৪; ফাতহুল কাদীর ১/১৩৮; শরহুল মুনইয়াহ পৃ. ১২০; মাজমাউল আনহুর ১/৭৫; আননাহরুল ফায়েক ১/১২৩Sharable Link
আলমুহীতুল বুরহানী ২/১৪; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ১/৪১৪; আদ্দুররুল মুখতার ১/৪০৪; ইলাউস সুনান ২/১৬৩; বাদায়েউস সানায়ে ১/৩০৬; মাজমাউল আনহুর ১/১২২; আলবাহরুর রায়েক ১/২৬৯; শরহুল মুনইয়াহ পৃ. ২১০Sharable Link
আলমুহীতুল বুরহানী ২/৪০৭; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ২/৩২; বাদায়েউস সানায়ে ১/২৭৭; আলবাহরুর রায়েক ২/১৩৫; ফাতহুল কাদীর ২/১৩; খুলাসাতুল ফাতাওয়া ১/২০১; ফাতাওয়া খানিয়া ১/১৬৯; তাবয়ীনুল হাকায়েক ১/২১৩; শরহুল মুনইয়াহ পৃ. ৫৪৩; আদ্দুররুল মুখতার ২/১২৯; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৪২Sharable Link
জানার বিষয় হল, বৃদ্ধা মহিলা কর্তৃক লিখিত আকারে মকতবের নামে ওয়াকফকৃত উক্ত পাঞ্জেগানা মসজিদ ও মকতবের জায়গা মসজিদের সীমানায় নিয়ে এলাকাবাসীর প্রয়োজনে
উল্লেখ্য যে, দানকারিনী মহিলা যেহেতু লিখিতভাবে ওয়াকফ করার পূর্বেই জায়গাটি মসজিদ ও মকতবের জন্য যৌথভাবে দান করেছিলেন তাই পরবর্তীতে শুধু মকতবের নামে ওয়াকফ করলেও তা মসজিদ ও মকতব উভয়ের জন্য ওয়াকফ হিসেবে বিবেচিত হবে। এতে মকতবের একক মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হবে না।
আলবাহরুর রায়েক ৫/২৫৫; আদ্দুররুল মুখতার ৪/৩৭৮-৩৭৯; আলমুহীতুল বুরহানী ৯/১২৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ২/৪৫৭; ফাতহুর কাদীর ৫/৪৪৫; ফাতাওয়া খানিয়া ৩/২৯২; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ৫/৮৪১Sharable Link
সুনানে আবু দাউদ ১/১২৬; আদ্দুররুল মুখতার ১/৫২১; আননাহরুল ফায়েক ১/২২৪; হাশিয়া তাহতাবী আলাদ্দুর পৃ. ১/২২৯; আসসিআয়াহ ২/২৪৫Sharable Link
সিএনজি/অটোরিক্সায় সাধারণত যতজন যাত্রী আরোহন করা নিয়মসম্মত পরবর্তীতে সে সংখ্যক যাত্রী নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
শরহুল মাজাল্লা খালিদ আতাসী ২/৪৯০, মাদ্দা : ৪২৭-৪২৮; আদ্দুররুল মুখতার ৬/৩৪-৩৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ৪/৪৭২; ফাতাওয়া খানিয়া ২/৩৪৫Sharable Link
সহীহ বুখারী হাদীস : ৫৫৩৯; সহীহ মুসলিম হাদীস : ৫৫২৯; তাকমিলা ফাতহুল মুলহিম ৪/১৯৫; ফাতহুল বারী ১০/৩৯০; আদ্দুররুল মুখতার ৬/৩৭৩; আলবাহরুর রায়েক ৮/২০৫; হাশিয়া তাহতাবী আলাদ্দুর ৪/১৮৬Sharable Link
সহীহ বুখারী হাদীস : ৫৮৯২; ফাতহুল বারী ১০/৩৬২; উমদাতুল কারী ২২/৪৭; মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বা ১৩/১১২; শরহু মুসলিম নববী ১/১২৯; আদ্দুররুল মুখতার ৬/৪০৭; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ৫/৩৫৮; আলবাহরুর রায়েক ২/২৮০, ৮/২০৪; ফাতহুল মুলহিম ১/৪২১Sharable Link
ফাতাওয়া খানিয়া ৩/৩৫১; ফাতাওয়া বাযযাযিয়া ৬/২৯৫; আদ্দুররুল মুখতার ৬/৩২৬; তাবয়ীনুল হাকায়েক ৬/৮; আলমুহীতুল বুরহানী ৮/৪৭৩Sharable Link
মাবসূত সারাখসী ১০/১৯৬; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ৫/৩৪২; আদ্দুররুল মুখতার ২/২৯২; হাশিয়া তাহতাবী আলাদ্দুর ৪/১৯২Sharable Link
জামে তিরমিযী ১/২৭৮; আলইসতিযকার ১৫/৩৭৫; ফাতহুল বারী ৯/৫০৯; তুহফাতুল আহওয়াযী ৫/৯৭; ইরশাদুস সারী ১২/২২৫Sharable Link
উল্লেখ্য, নামাযীর সামনে দিয়ে কারো অতিক্রম করার আশঙ্কা থাকলে সুতরা সামনে রাখা সুন্নত।
সুনানে আবু দাউদ ১/১০১; আলবাহরুর রায়েক ২/১৮; হাশিয়া তাহতাবী আলাল মারাকী পৃ. ২০১; আলমুহীতুল বুরহানী ২/২১৩; ফাতহুল কাদীর ১/৩৫৫; বাদায়েউস সানায়ে ১/৫০৯; মাজমাউল আনহুর ১/১৮৪; আদ্দুররুল মুখতার ১/৬৩৭Sharable Link
মানাসিক মোল্লা আলী কারী পৃ. ১৪১; গুনইয়াতুন নাসিক পৃ. ১০৮; আদ্দুররুল মুখতার ২/৪৯২Sharable Link
রদ্দুল মুহতার ২/৫৯৯; ফাতহুল কাদীর ৩/৭৭; ফাতাওয়া খানিয়া ১/৩০৮; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২৫৭Sharable Link
Sharable Link
অন্য এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নিজের ব্যাপারেই বলেন, আমার কবরকে তোমরা উৎসবের স্থান বানিও না। (সুনানে আবু দাউদ ১/২৭৯)
সুতরাং বোঝা গেল, যত সম্মানিত ব্যক্তিই হোক তার দাফনস্থলকে কবর বলা দোষণীয় নয়। তাই ওলি-বুযুর্গদের দাফনস্থলকেও কবর বলা যাবে। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দাফনস্থলকে রওযা বলার কারণ হল, রওযা শব্দের অর্থ বাগান। এখানে রওযা দ্বারা উদ্দেশ্য, ‘জান্নাতের একটি বাগান।’
যেহেতু তাঁর কবরটি জান্নাতের নেয়ামতে ভরপুর একটি পবিত্র বাগান। তাই এ অর্থে তাঁর কবরকে ‘রওযা আতহার’ (পবিত্র বাগান) বলা হয়।
অন্য এক হাদীসে কবরের উপর যারা বাতি জ্বালায় তাদের উপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিসম্পাত করেছেন। (সুনানে তিরমিযী ১/৭৩)
আরেক হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত আলী রা.কে এই ফরমান দিয়ে পাঠালেন যে, কোনো উঁচু কবর দেখলে তা সমান করে দিবে এবং কোনো মূর্তি দেখলে তা চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিবে। (জামে তিরমিযী ১/২০৩)
ফিকহে ইসলামীর প্রসিদ্ধ কিতাব তাহতাবী আলা মারাকিল ফালাহ পৃ. ৩৪১ বলা হয়েছে, কবর মুছবে না, কবরে চুমু দিবে না এবং কবরকে স্পর্শ করবে না। কেননা, এটা নাসারাদের রীতি। (সামনে এ সংক্রান্ত আরো বরাত উল্লেখ করা হয়েছে।)
উল্লেখ্য কবরে চুমু খাওয়া, সিজদা করা, তাওয়াফ করা, কবরের উপর ইমারত বানানো, গিলাফ চড়ানো, মোমবাতি-আগরবাতি জ্বালানো ইত্যাদি একদিকে যেমন শরীয়তের দৃষ্টিতে গর্হিত কাজ, অপরদিকে তা কবরবাসী ওলীদের প্রতি চরম অবিচার। কেননা, তাঁরা পুরো জীবন শিরক-বিদআতের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন অথচ মৃত্যুর পর তাদরে প্রতি ভক্তি নিবেদনের নামে ওই সব কাজ-ই করা হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে সাহাবা, তাবেয়ীন এবং ওলি-বুযুর্গদের পথ-নির্দেশনা অনুযায়ী নিজের ঈমান-আমল ঠিক করা, তাওহীদ ও সুন্নাহ্কে আঁকড়ে ধরা এবং শিরক-বিদআত ও সকল প্রকার কুসংস্কার থেকে বেঁচে থাকার মাধ্যমেই তাদেরকে প্রকৃত সম্মান করা যায়। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন।
কবর যিয়ারতের সুন্নত তরীকা হচ্ছে কবরের কাছে গিয়ে সালাম দিবে।
এরপর কবরকে পিছনে রেখে কিবলামুখী হয়ে দাড়িয়ে নিজের জন্য এবং কবরবাসীর জন্য মাগফিরাতের দুআ করবে। এছাড়া কুরআন মজীদ থেকে কিছু অংশ তেলাওয়াত করে কবরবাসীর জন্য ইসালে ছওয়াব করা যেতে পারে।- দেখুন :(কবর অর্থ :) লিসানুল আরব ১১/৯; আলকামুসুল মুহীত ২/১৬০; তাজুল আরূস ৩/৪৭৮; তাহযীবুল লুগাহ ৭/১৪৮ মাযার অর্থ : লিসানুল আরব ৬/১১১; তাজুল আরূস ৩/২৪৫; (দাফনস'লকে কবর বলা :) সহীহ বুখারী ১/১৮৬; সহীহ মুসলিম ১/২০১; মুসনাদে আহমদ ২/২৪৬, ৩৬৭; কবরকে রওযা বলা : জামে তিরমিযী ২/৭৩; (কবরে নিষিদ্ধ কার্যাবলি :) সহীহ বুখারী ১/১৮৬; সহীহ মুসলিম ১/২০১; জামে তিরমিযী ১/৭৩; সুনানে নাসাঈ ১/২২২; সুনানে আবু দাউদ ২/৪৬১; সহীহ ইবনে হিব্বান ৭/৪৫২-৪৫৪; রূহুল মাআনী ৮/২৩৮; আদ্দুররুল মুখতার ২/৪৩৯; আলবাহরুর রায়েক ২/২৯৮; হাশিয়া তাহতাবী আলাল মারাকী পৃ. ৩৪১; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৬৭; আননাহরুল ফায়েক ২/৪২; ফাতাওয়া বাযযাযিয়া ৬/৩৭২; মাদখাল ইবনুল হাজ ৩/২৭৩-২৭৪; ইগাছাতুল লাহফান ১/২২২ (কবর যিয়ারতের সঠিক পদ্ধতি :) সহীহ মুসলিম ১/৩১৩; শরহু মুসলিম নববী ৭/৪৩; হিলইয়াতুল আওলিয়া ১/১৬৯; শরহুস সুদূর পৃ. ৩১১; রদ্দুল মুহতার ২/২৪২; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ৫/৩৫০; আলবাহরুর রায়েক ২/১৯৫-১৯৬; ইলাউস সুনান ৮/৩৩০-৩৪৩Sharable Link
মুসান্নাফ ইবনে আবী শায়বা ৩৬৯২০; আরো দেখুন : আলইসতীআব ফী মারিফাতিল আসহাব ১/১৮৬৩, ৩/১১৩৫; উসদুল গাবা ৩/৩১২, ৫/৩১৪Sharable Link
আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া ২/২৬৩; আলকামিল ফিততারীখ ২/৪২, ৪৫; তারীখুল ইসলাম যাহাবী ১/৫৩-৫৪; আলমুনতাযাম ফী তারীখিল মুলূকি ওয়ালউমাম ইবনে জাওযী ২/৩২১, ৩২৪; সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ ২/১৭২Sharable Link
হাদীসের ব্যাখ্যাকারগণের কেউ কেউ উক্ত হাদীসে ‘ভুলে যাওয়া’ শব্দের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেছেন, এই শাস্তি ঐ ব্যক্তির জন্য যে কুরআন মজীদ হিফয করার পর অবহেলা ও ত্রুটির কারণে দেখে দেখে তেলাওয়াত করার যোগ্যতাও হারিয়ে ফেলেছে। তবে কোনো কোনো মুহাক্কিক আলেম ‘ভুলে যাওয়া’-এর ব্যাখ্যা করেছেন মুখস্ত পড়ার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলা। অর্থাৎ যে কুরআন মজীদ হিফয করার পর না দেখে মুখস্ত পড়ার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে তার ব্যাপারে উক্ত শাস্তি প্রযোজ্য হবে। উল্লেখ্য যে, এটি খুবই দুঃখজনক বিষয় যে, আল্লাহ তাআলা কোনো বান্দাকে তাঁর পবিত্র কালাম কুরআন মজীদ হিফয করার মতো বিরাট নেয়ামত দান করলেন আর সে তার অবহেলা ও ত্রুটির দরুণ তা ভুলে গেলে। এটি তাঁর এই মহান নেআমতের প্রতি অকৃতজ্ঞতার পরিচয়। তাই এখন তার কর্তব্য হল, প্রতিদিন কিছু সময় হলেও নিয়মিত তেলাওয়াত করে যাওয়া এবং আল্লাহ তাআলার দরবারে ইস্তিগফার করা।
সুনানে আবু দাউদ ১/২০৭, ১/৬৬; মুসনাদে আহমদ ৬/৩৮৫; মিরকাতুল মাফাতীহ ৫/৯; আওনুল মা’বুদ ৪/২৪১; বাযলুল মাজহুদ ৩/৩০২, ৭/৩১৪; মাজমাউয যাওয়াইদ ৭/৩৪৬; মালফূযাতে হাকীমুল উম্মত ২৩/২০১Sharable Link
সহীহ বুখারী হাদীস : ৩৪০৭; সহীহ মুসলিম হাদীস : ২৩৭২ উল্লেখ্য, বিখ্যাত হাদীস-বিশারদগণ বলেন, মালাকুল মাওত মূসা আ.-এর অনুমতি না নিয়েই মানুষের বেশে তাঁর ঘরে প্রবেশ করেছিলেন। তখন তিনি তাকে না চিনতে পেরে বিনা অনুমতিতে ঘরে প্রবেশ করার কারণে চপেটাঘাত করেন।-ফাতহুল বারী ৬/৫০৮; শরহে নববী ১৫/১২৯Sharable Link
তাবারানী আওসাত ৬/১৯৩ হাদীস : ৫৪০৩; আখবারে মক্কা ২/১৭৪; মাজমাউয যাওয়াইদ ৩/৬৩৯Sharable Link
এ সম্পর্কিত একটি হাদীস হল, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তিন ব্যক্তির উপর আল্লাহ তাআলা জান্নাতকে হারাম করেছেন : ১। মদে অভ্যস্ত ব্যক্তি ২। পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান এবং ৩। দাইয়ূছ- যে তার পরিবার বা স্ত্রীর পাপাচারকে সমর্থন করে।
মুসনাদে আহমদ হাদীস : ৫৩৭২; বুলূগুল আমানী ৩/৩৫৫৬ হাদীস : ৯৯৭৫; মাজমাউ বিহারিল আনওয়ার ২/২২২; আদ্দুররুল মুখতার ৪/৭০Sharable Link