খবর ... অতঃপর ...
ইসরায়েলের ইতিহাসে সবচেয়ে বিপর্যয়কর হামলা, বললেন দেশটির কর্মকর্তা
প্রথম আলো, ৯ অক্টোবর ২০২৩
● মাত্র একটি বড় হামলাই প্রত্যক্ষ করেছে ইসরাইল। ইসরাইলের নিজের দাম্ভিকতা এবং যারা ইসরাইলকে অপ্রতিরোধ্য ভেবে বসে আছে, পৃথিবীব্যাপী তাদের জন্য এটি একটি চিন্তার খোরাকও বটে।
সিজিএসের বঙ্গোপসাগর সংলাপে পরিকল্পনামন্ত্রী : বাংলাদেশ এখন উচ্চমাত্রার ঋণগ্রস্ত একটি দেশ
বণিক বার্তা, ৯ অক্টোবর ২০২৩
● উন্নতির বড় লক্ষণ বটে।
হুন্ডি এখন কেন এত জনপ্রিয়
প্রথম আলো, ৯ অক্টোবর ২০২৩
● বিভিন্ন কারণ অবশ্যই আছে। কিন্তু এই ঝুঁকিপূর্ণ অবৈধ পন্থাটি জনগণ বেছে নেওয়ার একটি বড় কারণ কি এটাও নয় যে, তারা ক্ষমতাশালীদের প্রতি আস্থাশীল থাকে না বা তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করতে চায়। কিছু লোকের ক্ষেত্রে নিশ্চয় এটাও প্রযোজ্য। আর চোরাচালানি এবং কালোবাজারির ব্যাপারটা তো আলাদাভাবে আছেই।
একদিনে ৬০ হাজার ইসরাইলির দেশত্যাগ : গ্লোবস
ইনকিলাব, ৯ অক্টোবর ২০২৩
● এক ধাক্কাতেই এ অবস্থা। মুসলিম বিশ্ব এবং মুসলিম বিশ্বের ক্ষমতাবানেরা একটু সাহসী হলে তাদের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াত!
কাতার সোজা করতে বলায় ইমামকে পানিতে চুবাতে চাইলেন ইউএনও
ঢাকা পোস্ট, ১৪ অক্টোবর ২০২৩
● দেশের ক্ষমতাবানেরা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং ক্ষমতাসীন দলের লোকজন, তাদের ছাত্র সংগঠন, সহযোগী সংগঠন- এদের এমন চরিত্র সম্পর্কে তো দেশবাসী ওয়াকিফহাল। কিন্তু আমলাদের এ চরিত্র! এ আগ্রাসী চরিত্র!
তাদের আগ্রাসন ভিন্ন জায়গায় থাকে। ফাইল আটকে রাখা, একশ্রেণির আমলা কর্তৃক এ্যাচ-প্যাঁচ করা, ফাইলের নিচে টাকা না দিলে, মোটা অঙ্কের ঘুষ না পেলে ফাইল না চালানো- এসব অভিযোগ তো ভুক্তভোগী জনগণের পুরোনো বিষয়। কিন্তু বর্তমানে যে বিভিন্ন সময় দেখা যাচ্ছে, আমলারা রাস্তাঘাটে গিয়েও মানুষকে মারছে। হাসপাতালে গিয়েও মারছে। খোদ রাষ্ট্রপতির পিএস কর্তৃক আরেক পুলিশের উপর আক্রমণ এবং এর প্রতিক্রিয়ায় পুলিশ কর্তৃক ছাত্রলীগের নেতাদের মারধর করার তথ্য এবং কয়েকদিন আগে সেই ঘটনার প্রতিবেদনও দেখা গেল। আমলাদের এই প্রবণতা বাড়ার কারণও খতিয়ে দেখার আছে। সামাজিকভাবে এত অবক্ষয় কীভাবে হয়ে গেল? একজন ইউএনও, থানার একজন প্রধান অফিসার নামায পড়তে গেলেন। তিনি যত বড়ই হন! মসজিদের ইমাম তো এখন সবার বড়। ইমাম তার হাত ধরে কাতার সোজা করে দিল। এটা তো তার প্রতি সহযোগিতা করল। এটাকে তিনি সম্মানহানি মনে করলেন! তাকে ডুবাতে নিয়ে গেলেন, তার চাকরি চলে গেল। এই আগ্রাসী ভাব হওয়ার কারণ কী? এর বিভিন্ন কারণ আছে। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যখন অ-নীতি, না-ইনসাফি এবং শোষণ ঢুকে যায় তখন সমাজের অন্য শাখাতেও এর প্রভাব পড়ে। এছাড়া অন্য কারণও থাকবে। নিছক দলীয় লোক ও ক্যাডারদের দেখে দেখে রাষ্ট্রের বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিলে তাদের থেকে তো এধরনের আচরণই স্বাভাবিক।
মানুষ আর অন্ধকারে ফিরে যাবে না : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ইনকিলাব, ১৫ অক্টোবর ২০২৩
● সমস্যা হচ্ছে অন্ধকার এবং আলো; এ দুটোর পার্থক্য বোঝা। অনেকে চোখে কালো চশমা পরে রাখলে সে আলোকেও অন্ধকার দেখে। আবার অনেকে চোখে রোগ থাকলে তাকে কোনো জায়গায় দাঁড় করিয়ে দিলে তো সে সামনে মরীচিকা দেখতে থাকে। সে অনুমান করে। রাত হোক বা দিন, তার কাছে বরাবরই এটা আলো মনে হয়। তিনি কোন্টা বোঝাতে চেয়েছেন- সেটা তিনিই ভালো বুঝবেন।
দেশকে জাহান্নামের সঙ্গে তুলনা করা সেই বিচারপতির শেষ কর্মদিবস আজ
একটি মামলার জামিন শুনানির সময় ‘দেশটাকে তো জাহান্নাম বানিয়ে ফেলেছেন’ মন্তব্য করা বিচারপতি এমদাদুল হক আজাদের শেষ কর্মদিবস আজ। তবে তিনি কোনো সংবর্ধনা নেবেন না বলে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনকে জানিয়েছেন।
যুগান্তর, ১৫ অক্টোবর ২০২৩
● এটিও কম আশার আলো নয় যে, রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ থেকে অন্তত এক-আধজন লোক তো বিদায়ের আগে হলেও বিবেকের তাড়নায় দুয়েকটি কথা উচ্চারণ করছেন। যদিও তারা এটা বলার পরেই চাপে পড়ে যান। তাদেরকে আবার হয়তো আলাদাভাবে শাসানোও হয়। এর আগেও দেখা গেছে, বিভিন্ন বিচারপতি তাদের বিদায়ী সংবর্ধনার সময় বলেছেন। তবে বিচারপতি এমদাদুল হক আজাদ ও অন্যদের মধ্যে পার্থক্য হল, ইনি শুনানিতেই দুয়েকটি শব্দ উচ্চারণ করেছেন। এজন্য হয়তো ইতিহাসে তার নাম লেখা থাকবে।
ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন
জনকণ্ঠ, ১৬ অক্টোবর ২০২৩
● যেন বাংলাদেশ-ভারত সবক্ষেত্রেই প্রতিযোগিতা। এদিকে টাকার দাম কমছে, ওদিকে রুপির দাম কমছে। মোদিজির একদিকে ইসরাইলের গুণগান গাওয়া, অন্যদিকে নিজের দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া।
পদোন্নতি চাচ্ছেন না ১০ হাজার শিক্ষক, বিপাকে মন্ত্রণালয়
পদোন্নতি নিতে না চাওয়া শিক্ষকরা জানান, তাদের চাকরির বয়স শেষ পর্যায়ে। বয়স ও শারীরিক দিক বিবেচনায় পদোন্নতি নেওয়ার আগ্রহ নেই। কারণ প্রধান শিক্ষকের অনেক চাপ। দৈনিক ৫০-৬০টি রেজিস্টার মেইনটেইন করতে হয়। থাকে জবাবদিহি, ছোটাছুটিও করতে হয় অনেক। আবার পদোন্নতি পেলে এখন যে বেতন-ভাতা তারা পাচ্ছেন, তার চেয়ে খুব বেশি টাকা বাড়বেও না। তাই চাকরির শেষ বয়সে এসে প্রধান শিক্ষক পদটি তাদের কাছে এখন উটকো ঝামেলার।
জনকণ্ঠ, ১৮ অক্টোবর ২০২৩
● আমলাতান্ত্রিক অনেক নিয়মই আছে, যেগুলো অত্যন্ত অযৌক্তিক ও গতানুগতিক। কেউ পুরাতন শিক্ষক হয়ে গেলে বা তিনি পাঠদানে যোগ্য হলেই তাকে প্রধান শিক্ষক বানিয়ে ফেলা যাবে- এমন চিন্তা করা উচিত নয়। প্রধান শিক্ষক তিনি হবেন, যিনি পরিচালনার যোগ্যতা রাখেন, নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা রাখেন- এমন ব্যক্তিত্বরা। কিন্তু আমাদের এখানে গতানুগতিক নিয়ম। যিনি পুরোনো হয়ে আসছেন তিনি সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি পেয়ে যাবেন। এখন সেটাই আঙুল দিয়ে শিক্ষকরা দেখিয়ে দিলেন। দশ হাজার শিক্ষক একত্রে বলছেন যে, তারা প্রধান শিক্ষক হবেন না। তাদের এ বয়সে আর নেতৃত্ব দেওয়া, স্কুল পরিচালনা করার ইচ্ছা নেই। এগুলো আমাদের নীতি ও ব্যবস্থাপনার স্থূলতাকেই আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
যুগান্তর, ১৮ অক্টোবর ২০২৩
● হাঁ, অংশগ্রহণমূলকই তো! তারা এবং বর্তমান সরকারি দল মিলেই তো সংসদে আছে বিগত দেড় দশক ধরে। তো দুই দলের অংশগ্রহণ খারাপ কী?
ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৯ অক্টোবর ২০২৩
● যে জায়গায় তাদেরকে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে, আরো এমন অনেক জঘন্য কিছুই ভবিষ্যতে হয়তো শুনতে হবে।
বাইডেনকে বয়কট ফিলিস্তিন মিসর ও জর্ডানের
যুগান্তর, ১৯ অক্টোবর ২০২৩
● এ একটা বিষয় হলেও অন্তত জর্ডানের বাদশাহ মোবারকবাদ পেতে পারেন। আমেরিকান প্রেসিডেন্টকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের সাথে চার দেশীয় যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল, ইসরাইল কর্তৃক হাসপাতালে আগ্রাসনের প্রতিবাদে তারা ওই মিটিং বয়কট করেছেন এবং বাইডেনকে না করে দিয়েছেনÑ এর জন্য অন্তত জর্ডানের রাজা আব্দুল্লাহ মোবারকবাদ পাওয়ার যোগ্য। যদি এভাবেই আরব রাষ্ট্রগুলো তাদের সৎ সাহস দেখাতে পারত, তাহলে আজকে ফিলিস্তিনীদের অবস্থা এখানে পৌঁছাত না।
হতদরিদ্রের চিহ্নও দেখি না : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ইত্তেফাক, ১৯ অক্টোবর ২০২৩
● মন্ত্রী সাহেবরা যেসব এলাকায় হাঁটেন এবং চলেন, তাদের আশপাশে যারা থাকে তাদের সঙ্গের লোকেরা, তাদের সহকারীরা, সেখানে হতদরিদ্র হারিকেন দিয়ে খুঁজলেও পাবেন না। হতদরিদ্র খোঁজ করতে হলে তো জনগণের সাথে সম্পর্ক থাকতে হবে। সাধারণ জনগণের সাথে মিশতে হবে। এ যুগে সে নেতারা কোথায়, যারা জনগণের খোঁজ-খবর রাখেন, সাধারণ জনগণের সাথে চলেন, মেশেন। তাহলেই তো তারা হতদরিদ্র আছে কি না- তা দেখতে পাবেন। চিহ্ন খোঁজ করলে তো পাবেন না, বাস্তবে দেখতে হবে। হতদরিদ্র তো রাস্তাঘাটে কোনো চিহ্ন রেখে যায় না।
কথাটা এমন যে, পত্রিকায় গতকাল ও পরশু খবর বের হয়েছে, ঢাকা সবচেয়ে ধীরগতির শহর, ঢাকা শহরের যানজটে মানুষ ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকে। বড় বড় নেতারা বের হলেন, প্রধানমন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট এবং মন্ত্রীরা বের হলেন। ৫ মিনিটে ১০ মাইল পথ অতিক্রম করলেন। এরপর বললেন, কোথায় যানজট? সব মিথ্যা কথা! তো ব্যাপারটা এমনই হবে। কারণ তাদের জন্য তো রাস্তাঘাট সব ফাঁকা করেই চলতে দেওয়া হয়।
নির্বাচনের আগে সবচেয়ে কঠিন ষড়যন্ত্র চলছে : শেখ হাসিনা
বাংলা নিউজ ২৪, ২২ অক্টোবর ২০২৩
● হাঁ, ষড়যন্ত্র তো বটেই। কারণ এবারের মতো ২০০৯, ২০১৪, ২০১৮ সালে তো স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য এত চাপ সইতে হয়নি। এই চাপের অর্থ যদি ষড়যন্ত্র হয়, তাহলে তো কথা সত্যই!