সফল কর্মজীবেনর কয়েকটি নির্দেশনা
এক. স্বচ্ছ ও সুবিন্যসত্ম চিমত্মা করা
জীবনের বাঁবে বাঁকে মানুষ যেসব পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়, সুক্ষ্ম ও সুবিন্যসত্ম চিমত্মা-ফিকিরের মাধ্যমে সহজেই তা নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। বাসত্মবসম্মত গবেষণামূলক গোছানো চিমত্মা-ভাবনা মানুষকে যতটা উপকৃত করে, অনেক তথ্য-উপাত্ত এবং হাজারো বই-পুসত্মকও ততটা উপকৃত করতে পারে না, সুবিন্যসত্ম ও নিরপেÿ চিমত্মা-গবেষণা মানুষকে সমস্যার কারণ বের করে তার সঠিক সমাধান গ্রহণে সাহায্য করে।
দুই. আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করা
আত্মবিশ্বাস মানুষকে এগিয়ে যেতে প্রেরণা যোগায়, ক্লামিত্ম-অবসাদকে স্বাভাবিক করে তোলে। যে ব্যক্তি কর্মজীবনে সফলতা চায় তার উচিত জীবনটাকে আনন্দ ও সৌভাগ্যের মনে করা, কল্যাণের সুদৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে প্রফুলস্নচিত্তে নিজ দায়িত্বে মনোনিবেশ করা। জীবনের সুন্দর সুন্দর আকর্ষণীয় উপলÿ থেকে নিজের হৃদয়-মন ও চোখ-কান উদাস না রাখা। কেননা যখনই কোন মানুষ প্রবল আত্মবিশ্বাস নিয়ে জীবনের লÿÿ্য মনোযোগী হয় তখনই তার কাছে সকল কষ্ট-ক্লেশ, বাধা-বিপত্তি তুচ্ছ মনে হয়।
তিন. অন্যের সুখে-দুঃখে সঙ্গী হওয়া
অন্যের আবেগ-অনুভূতি ও মনোভাব উপলব্ধি করাও অত্যামত্ম গুরম্নত্বপূর্ণ ও অত্যাবশ্যকীয় বিষয়। তবে তা প্রকাশ পেতে পারে বিভিন্নভাবে যেমন, অন্যের সমস্যা মনোযোগের সাথে শোনে তা সমাধানের জন্য তাদের সাথে স্বশরীরে শরীক হওয়া কিংবা সাধ্যানুযায়ী আর্থিকভাবে সহযোগিতা করা, মানুষের আনন্দে আনন্দিত হওয়া, ব্যথায় ব্যথিত হওয়া। বিভিন্ন উপলÿÿ তাদের সাথে সৌজন্য ও সৌহাদ্যপূর্ণ আচরণ আর শুভেচ্ছা বিনিময় করে নিজেকে সুখে-দুঃখে তাদেরই একজন সদস্য বলে পরিচয় দেওয়া।
ভাষামত্মর : নুরম্নন্নবী নকীব