পাঠকের পাতা
ধর্মনিরপেক্ষতার ব্যাপারে প্রবন্ধ চাই
এতদিন আমরা শুনেছি, ধর্মনিরপেক্ষতার গুঢ় অর্থ ধর্মহীনতা। ইদানিং আবার এর বিপরীত কথা শোনা যাচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন, পশ্চাত্যের উদ্ভাবিত এই দর্মনিরপেক্ষতা নাকি আপত্তিকর কোনো কিছু নয়। এ জাতীয় কথায় আমরা সাধারণ মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়ে যাচ্ছি। মাসিক আলকাউসারে এ বিষয়ে একটি তথ্যপূর্ণ গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হলে আমরা উপকৃত হব। আলকাউসারের উত্তরোত্তর বৃদ্ধি ও অগ্রযাত্রা কামনা করি।
-মুহাম্মাদ উমর ফারুক, পল্লবী, মিরপুর
সময়োপযোগী প্রবন্ধটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
গত জানুয়ারি ’০৭ সংখ্যায় আলকাউসারের সম্পাদক মুফতী আবুল হাসান মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ সাহেবের প্রবন্ধটি পড়লাম। সম্পাদক সাহেবকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কোনো আক্রমণাত্মক ভাষা ব্যবহার না করে প্রয়োজনের সময় প্রয়জোনীয় কথাটি তিনি বলে দিয়েছেন। আমি তাঁর ‘যুগের জিজ্ঞাসা : ইসলামের নির্দেশনা’ শীর্ষক কলামটির একজন ভক্ত পাঠক। ইতোপূর্বে এ কলামে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। সবগুলোই আমি পড়েছি এবং মুগ্ধ হয়েছি। কুরআন-সুন্নাহর জ্ঞানের পাশাপাশি আধুনিক বিভিন্ন বিষয়ে প্রবন্ধকারের যে বিস্তৃত জানাশোনা তা সত্যিই ঈর্ষণীয়। আমাদের দ্বীনী জ্ঞান পরিচর্চার পরিমণ্ডলে এ ধরনের মেধা আরও প্রয়োজন বলে মনে করি। শ্রদ্ধেয় সম্পাদককে আল্লাহ তাআলা সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু দান করুন। আমীন
মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান
মৌলভী বাজার, সিলেট
নববর্ষের কথা
হিজরী সন। মুসলিম উম্মাহর স্বাতন্ত্র্য-স্বকীয়তা, ঐতিহ্য-গৌরবের প্রতীক। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর রা. রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি ইসলামী চেতনা রক্ষার জন্য এই সনের প্রচলন করলেন। কালপরিক্রমায় মুসলিম সমাজে এর ব্যাপক প্রসার ঘটল এবং হিজরী সন একটি প্রতিষ্ঠিত তারিখ হিসাবে স্বীকৃতি পেল। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, হিজরতে নববীর স্মৃতি বিজড়িত এই সনটিকে মুসলিম জনগণ ভুলতে বসেছে। ছোট্ট একটি শিশুও ইংরেজি সন-তারিখ-বার বলতে পারে। কিন্তু হিজরী সনের মাস-সংখ্যাও তাদের আনেকে জানে না। বিশ্বব্যাপী ইংরেজি সনের প্রচলন ঘটায় আজ হিজরী সন শুধুই ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালনে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এর পিছনে আমাদের চরম ঔদাসীন্যই প্রধান কারণ।
এই মানসিক দৈন্যতা কাটিয়ে উঠার জন্য আমাদের নতুন করে ভাবা প্রয়োজন। শত প্রতিকুলতা সত্ত্বেও ব্যাপকভাবে হিজরী সনের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি কষ্টসাধ্য হলেও অব্যাহত প্রচেষ্টা, ধীরে ধীরে শুধু ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা নয়, দেশীয় আন্তর্জাতিক সকল পরিমণ্ডলে এর ব্যবহার সহনীয় করে তুলবে।
একটি ইসলামী নিদর্শনের যথাযথ সংরক্ষণ ও প্রচলনের দ্বারা অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রে মুসলিম সমাজ যে সুফল ভোগ করবে তা সহজেই অনুমেয়।
লুতফে রাব্বী
লালবাগ, ঢাকা
আপনাদের চিঠি/লেখা পেয়েছি।
* মাহফুজুর রহমান ফুরকান
হাফেজ মুশতাক আহমদ মাহবুব
হাফেজ ইমাদুদ্দীন
দরগাহ্ মাদরাসা, সিলেট-৩১০০
* মাওলানা মুহাম্মাদ মুয্যাম্মিলুল হক নোমানী
ইফতা ১ম বর্ষ
ইসলামী রিসার্চ সেন্টার, বসুন্ধরা
* মুহাম্মাদ ইসমাঈল নূর
জামেয়া ইসলামিয়া দারুল উলূম, ঢাকা
মসজিদুল আকবর কমপ্লেক্স, মিরপুর-১
* মুহাম্মাদ বিন হেলাল
বনানী বাজার, ঢাকা
বাংলাদেশব্যাংক কোয়ার্টার
* রবিউল ইসলাম জয়পুরী
আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ