একটি ভুল মাসআলা : সফরের হালতে কি রোযা ভাঙ্গার অনুমতি আছে, না না-রাখার?
শরয়ী সফরে রোযা না রাখার অনুমতি রয়েছে, তবে পরে এই রোযার কাযা আদায় করতে হবে। উত্তম এই যে, শরয়ী সফরেও এই রুখসত অনুযায়ী আমল না করে রোযার হালতে থাকা। কেননা পরে কাযা আদায় করা হলেও তো রমযানের বরকত পাওয়া যাবে না।
এই মাসআলা কেউ কেউ এভাবে বলে থাকেন : ‘সফরের হালতে রোযা ভাঙ্গা জায়েয আছে।’ এভাবে বলা ঠিক নয়। কেননা, এতে ধারণা হয় যে, সফরের হালতে রোযা আরম্ভ করার পরও তা ভেঙ্গে ফেলা জায়েয কিংবা রোযা শুরু করার পর সফরে রওয়ানা হলে রোযা ভঙ্গ করা জায়েয। অথচ এটা ঠিক নয়। রোযা শুরু করার পর তা ভঙ্গ করা জায়েয নয়।